আল্লাহ্‌ হলেন আমাদের সৃষ্টিকর্তা আমারদের রব আমাদের রিজিকদাতা,

কুরআনের ইতিহাস পবিত্র কুরআনের ইতিহাস বলতে নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর ধারাবাহিকভাবে নাযিলকৃত আয়াত গ্রন্থাকারে লিপিবদ্ধ করাকে বোঝানো হয়। এটি কয়েক যুগ যাবত ব্যাপ্ত ছিল এবং ইসলামের

আল্লাহ্‌ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান আল্লাহ সম্পর্কে জ্ঞান- অর্জন করা ফরজ। ১- প্রশ্নঃ আল্লাহ কি সর্বস্থানে বিরাজমান? উত্তরঃ না। আল্লাহ্ সবজায়গায় বিরাজমান নন। তিনি সপ্তকাশের উপর সুমহান আরশে সমুন্নত। اَلرَّحۡمٰنُ عَلَی

কুরআন এর জ্ঞান ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, যা আল্লাহর বাণী. অবতীর্ণ এই কিতাব আল্লাহর ফেরেশতা জিবরাইল এর মাধ্যমে ইসলামিক নবি মুহাম্মাদ এর কাছে মৌখিকভাবে ভাষণ আকারে কুরআনের আয়াতগুলো অবতীর্ণ করেন,

আল্লাহর ৯৯টি নাম অর্থ সহ ও ফজিলত ১.  আল্লাহ (الله)  – Allah ফজিলত: যে ব্যক্তি রোজ এক হাজার বার ‘ইয়া আল্লাহ! পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ তার মন থেকে যাবতীয় সন্দেহ ও দ্বিধা দূরীভূত

তাওহীদ কাকে বলে? তা কত প্রকার ও কী কী? উত্তর: তাওহীদ শব্দটি (وحد) ক্রিয়ামূল থেকে উৎপত্তি হয়েছে। এর আভিধানিক অর্থ কোনো জিনিসকে একক হিসেবে নির্ধারণ করা। ‘না’ বাচক ও ‘হ্যাঁ’

আল্লাহ্‌র সুন্দর নাম ও সিফাতসমূহের উপর বিশ্বাস স্থাপন অর্থাৎ আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামীন তাঁর নিজের জন্য তাঁর কিতাবে বা তাঁর রাসূলের সুন্নতে যে সমস্ত উপযুক্ত সুন্দর নাম ও সিফাত সাব্যস্ত করেছেন

আল্লাহ্‌র উপাস্যত্বে বিশ্বাস স্থাপন অর্থাৎ মনেপ্রাণে একথা বিশ্বাস করতে হবে যে- আল্লাহ্‌ই একমাত্র ইলাহ্‌ তথা সত্য উপাস্য। উপাসনা প্রাপ্তিতে আর কেউ তাঁর অংশীদার নয়। ইলাহ্‌ (الاله) অর্থ হলোঃ সম্মান ও

আল্লাহ্‌র কর্তৃত্ব ও প্রতিপালকত্বে বিশ্বাস স্থাপন অর্থাৎ এ বিশ্বাসে অটল থাকতে হবে যে, আল্লাহ্‌ একমাত্র রব, একমাত্র প্রতিপালক। এই মহাবিশ্ব পরিচালনায় তার আর কোন অংশীদার বা সহযোগী নেই। রব (رب)

আল্লাহ্‌র উপর ঈমান আনার অর্থ হলো- “তাঁর অস্তিত্বের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন করা। কোন সন্দেহ সংশয় ছাড়া এ বিশ্বাস স্থাপন করা যে- তিনি একমাত্র প্রতিপালক (রব্ব), তিনি একমাত্র উপাস্য (মাবুদ)