ইবাদাত আরবি আবদ শব্দ থেকে এসেছে। এর অর্থ হলো আনুগত্য, দাসত্ব, গোলামী, বন্দেগি ইত্যাদি। সুতরাং ইবাদাত মানে হচ্ছে বন্দেগি বা গোলামী করা। ইসলামি পরিভাষায় দৈনন্দিন জীবনের সব কাজ-কর্মে আল্লাহর বিধি-বিধান মেনে চলাকে ইবাদত বলা হয়।

নবী (সা.) এর ছলাত সম্পাদনের পদ্ধতি অধ্যায়ঃ কিয়াম বা দাঁড়ানো লেখকঃ মুহাম্মাদ নাছিরুদ্দিন আলবানী (রহ.) নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ফরয ও নফল ছালাতে সোজা হয়ে দাঁড়াতেন আল্লাহ তা’আলার এই বাণীর

সালাতে কাবামুখী হওয়া আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যখনই ছলতে দাঁড়াতেন তখন ফরয হোক আর নফল হোক উভয় অবস্থায়ই কা’বার দিকে মুখ করতেন এবং তিনি এ ব্যাপারে নির্দেশও দিয়েছেন। তাইতো

যিকরের উপকারিতা আল্লাহর যিকর ও স্মরণে শতাধিক উপকার ও লাভ রয়েছে। যেমনঃ যিকরকারীর জন্য ফায়দা যিকরের উপকারিতা মূল বইঃ  সহীহ দুআ ও যিক্‌র অধ্যায়ঃ যিকিরের উপকারিতা লেখকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী

যে সম্পদে যাকাত ওয়াজিব হয় চার ধরনের মালের মধ্যে যাকাত ওয়াজিব হয়: উল্লিখিত চার শ্রেণির সম্পদে যাকাত ওয়াজিব হওয়ার জন্য নির্ধারিত একটি পরিমাণ রয়েছে, তার কম হলে তাতে যাকাত ওয়াজিব

যাকাত আদায় না করার শাস্তি যারা যাকাত আদায়ে উদাসীনতা দেখায় এবং কৃপণতা করে তাদের বিষয়ে কুরআনে করীমে কঠিন হুমকি এসেছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿وَٱلَّذِينَ يَكۡنِزُونَ ٱلذَّهَبَ وَٱلۡفِضَّةَ وَلَا يُنفِقُونَهَا فِي

যাকাতের উপকারিতা: যাকাতের উপকারিতার মধ্যে অন্যতম হলো, যাকাত ধনী ও গরীবের মধ্যে ভালোবাসার সেতু বন্ধনকে সু-দৃঢ় ও মজবুত করে। কারণ, সাধারণত মানুষের স্বভাব হলো, যে তার প্রতি দয়া করে, তাকেই

উত্তম চরিত্রের অপরিসীম সওয়াব ফজিলত ইসলামে উত্তম চরিত্রের বিশেষ গুরুত্ব ও ফজিলত রয়েছে। মুমিনদের জন্য বিভিন্ন গুণাবলীতে চরিত্রকে সৌন্দর্যমন্ডিত করা ঈমানের দাবি। কেননা উত্তম চরিত্র ব্যতীত একজন মুমিনের ঈমান পরিপূর্ণ

ইসলামে নামাযের মর্যাদা ইসলামে রয়েছে নামাযের অনেক বড় মর্যাদা। অন্য কোন ইবাদত এই মর্যাদায় পৌঁছতে পারেনি। নিম্নোক্ত বিষয়গুলো এটি প্রমাণ করে: নামায ইসলামের মূলস্তম্ভ; যা ছাড়া ইসলাম দণ্ডয়মান হতে পারে

নামায ভঙ্গের কারণসমূহের তালিকা নামায ভঙ্গের কারণগুলো সুনির্দিষ্ট। কোন কোন কারণের ব্যাপারে ফিকাহ-বিশেষজ্ঞ আলেমদের মতভেদের কারণে এর সংখ্যা কমবেশি হয়। কারণগুলো নিম্নরূপ: তথ্যসূত্র দেখুন: শাইখ মারঈ বিন ইউসুফ আল-হাম্বলির রচিত

ইবাদতের প্রকারভেদ ইবাদতের অনেক প্রকার রয়েছে। যেমন ইবাদত কার জন্য প্রযোজ্য সুতরাং সকল প্রকার ইবাদত একমাত্র আল্লাহর জন্য করা আবশ্যক। তিনি এক, অদ্বিতীয় এবং তার কোনো শরীক নেই। এগুলো থেকে